Contact Form

Name

Email *

Message *

Saturday, December 17, 2016

বিপদে ডায়াল করুন 999



১. রাস্তায় একা একা হাটছেন, সন্দেহভাজন কিছু লোক আপনার পিছু নিয়েছে। এক্ষুনি পুলিশের সহযোগিতা পেলে ভালো হত।
কিন্তু আপনার কাছে নিকটস্থ থানার কারো নম্বর নেই। পুলিশের অ্যান্ডয়েট অ্যাপস থেকে যে নম্বরটা বের করবেন তার উপায় নেই কারণ আপনার কাছে সাধারণ ফোন!
ডায়াল করুন 999 এ
শুধু আপনার অবস্থান বলে সহযোগিতা চান, বাকি কাজটা তারাই করবে।
দেখতে দেখতে পুলিশ এসে হাজির হয়ে যাবে।
২. মধ্যরাত। পরিবারের একজন হুট করে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। জরুরী অ্যাম্বুলেন্স লাগবে। পরিচিত কেউ ফোন ধরছে না। খুব বিপদ!
নিশ্চিন্তে ডায়াল করুন 999 এ
অ্যাম্বুলেন্স বাসার গেট এ হাজির হয়ে যাবে।
৩. পাশের বাসায় আগুন লেগেছে? ফায়ার সার্ভিস এর ফোন নম্বর নাই? দ্রুত আগুন নেভানো দরকার। কি করবেন বুঝতে পারছেন না? নম্বর একটা জুটলো কিন্তু মোবাইলে ব্যালান্স শেষ!
ডায়াল করুন টোল ফ্রি 999 এ
পৌছেঁ যাবে ফায়ার সার্ভিস এর দল।
কি বিশ্বাস হচ্ছে না? ইউরোপ আমেরিকার গল্প মনে হচ্ছে?
না ইউরোপ আমেরিকার গল্প নয়।
আমাদের বাংলাদেশের গল্প।
নতুন এক বাংলাদেশ।
আমরা প্রবেশ করতে যাচ্ছি নতুন এক বাংলাদেশে।
যেখানে আপনার জরুরী প্রয়োজনে দিন রাত কান পেতে রয়েছে ন্যাশনাল হেল্প ডেস্কের সেচ্ছাসেবকরা।
শুধু আপনার বিপদে পাশে দাঁড়াতে, যে কোন সময়।
আসুন যাত্রা শুরু করি নতুন বাংলাদেশ এর পথে।
প্রবেশ করি ট্রিপল নাইন এর বাংলাদেশে।

বিপদে ডায়াল করুন 999

  • কিভাবে ব্যবহার করবেন?

জরুরী সেবা নিতে যেমন পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, অ্যাম্বুলেন্স ইত্যাদি যে কোন মোবাইল থেকে ৯৯৯ ডায়াল করুন।
  • এইটাতে ফোন করলে কি ব্যালেন্স থেকে টাকা কাটবে?

না। এই নম্বরটি টোল ফ্রি। বিনামূল্যে এই সেবা পাবেন।
  • ল্যান্ডফোন থেকে করা যাবে?

না। শুধুমাত্র মোবাইল থেকে।
  • রাতে কল করা যাবে?

দিন রাত যে কোন সময় কল করা যাবে।
  • অ্যাম্বুলেন্স এর কি টাকা দিতে হবে?

হ্যা। দেশের কোন সংস্থা বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সেবা দেয়না।
তাই এখানে কল করলে যে অ্যাম্বুলেন্স আসবে তাকে তার নির্ধারিত ফি দিতে হবে।
  • এটা কি সারা দেশের জন্য?

হ্যা।
  • কেউ ভুল তথ্য দিলে?

সব কিছুর রেকর্ড থাকবে। যে ফোন থেকে কল আসবে সেটির বিরুদ্ধ প্রয়োজনে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
  • তথ্য দেয়া যাবে কিনা?

যেকোন প্রয়োজনীয় তথ্য দেয়া যাবে। রাস্তার পাশে জুয়ার আসর বসেছে? বস্তিতে আগুন লেগেছে? রাস্তায় দুর্ঘটনা ঘটেছে? এমন অনেক জনহিতকর ঘটনার যেকোন তথ্য জানাতে পারবেন।
# সাবধানতা
১.ভুলেও অপ্রয়োজনে কল দিবেন না। আপনার যাবতীয় তথ্য থাকবে ডাটাবেজে। একবার "প্রাংক কলার" হিসেবে এনলিস্টেড হলে আসল বিপদে আর সাহায্য পাবেন না!!
২. তুচ্ছ তথ্যের জন্য ফোন দিয়ে লাইনে ব্যস্ত না রাখাই ভালো। কে জানে আপনার চেয়ে বিপদাপন্ন একজন হয়ত ওয়েটিং এ আছেন।
৩. শিশুরা যাতে ভুলে কল না করতে পারে এই জন্য ফোন লক করে রাখুন।
৪. কল সেন্টারের কর্মী কে প্রয়োজনীয় তথ্য চাহিদা মাফিক প্রদান করুন। আপনার সকল তথ্য খুবই " কনফিডেনসিয়াল" হিসেবে সংরক্ষিত থাকবে। মনে রাখবেন, সে আপনাকে সাহায্য করার জন্যই কাজ করছে।

কক্সবাজারের গুরুত্বপূর্ণ নাম্বার


Bangla Short Film বিজয় দিবসের শর্ট ফিল্ম "বিজয় বিলুপ্ত "

Wednesday, December 14, 2016

স্মার্ট কার্ডে ২২ ধরনের সেবা


স্মার্ট কার্ডে ২২ ধরনের সেবা


এবারের স্মার্ট কার্ডে ব্যক্তির নাম (বাংলা ও ইংরেজি), পিতা/মাতার নাম, জন্মতারিখ ও জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন নম্বর দৃশ্যমান থাকবে। কার্ডের পেছনে থাকবে ব্যক্তির ভোটার এলাকার ঠিকানা, রক্তের গ্রুপ ও জন্মস্থান। তবে সব মিলিয়ে স্মার্ট কার্ডের মধ্যে থাকা চিপ বা তথ্যভান্ডারে ৩২ ধরনের তথ্য থাকবে, যা মেশিনে পাঠযোগ্য হবে।
এবারের স্মার্ট কার্ডের সঙ্গে কাগজের তৈরি ল্যামিনেট করা বিদ্যমান কার্ডের বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। প্লাস্টিকের (পলিমার দিয়ে) তৈরি কার্ডটি মজবুত ও দীর্ঘস্থায়ী হবে। কার্ডের মেয়াদ হবে ১০ বছর। নারীদের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কার্ডে স্বামীর নাম দৃশ্যমান ছিল। পিতার নাম ছিল না। অপরদিকে পুরুষের কার্ডে স্ত্রীর নাম উল্লেখ ছিল না। একে বৈষম্যমূলক বলে বলা হচ্ছিল। এবার নারীদের স্মার্ট কার্ডে স্বামীর নাম দৃশ্যমান থাকবে না। সেখানে পিতার নাম থাকবে।
কার্ডের তথ্যভান্ডারে ব্যক্তির পেশা, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, বয়স, বৈবাহিক অবস্থা, জন্মনিবন্ধন নম্বর, লিঙ্গ, শিক্ষাগত যোগ্যতা, দৃশ্যমান শনাক্তকরণ চিহ্ন, ধর্ম, ড্রাইভিং লাইসেন্স নম্বর, পাসপোর্ট নম্বর, আয়কর সনদ নম্বর, টেলিফোন ও মোবাইল নম্বর, মা-বাবা ও স্বামী বা স্ত্রীর পরিচয়পত্র নম্বর, মা-বাবা বা স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যুসংক্রান্ত তথ্য, অসমর্থ বা প্রতিবন্ধীর তথ্য ইত্যাদি স্থান পেয়েছে। এ ছাড়া স্মার্ট কার্ডের ডিজাইনে বাংলাদেশের জাতীয় ফুল শাপলা, জাতীয় পাখি দোয়েল, জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও চা-পাতা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন ও বর্তমান জাতীয় পতাকা, জাতীয় সংগীত ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে প্রায় ৮০০ কোটি টাকা ব্যয়ে দেশের ৯ কোটি ভোটারকে স্মার্ট কার্ড দেওয়ার এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয় ২০১১ সালে।
নিরাপত্তা-বৈশিষ্ট্য: স্মার্ট কার্ডে তিন স্তরে মোট ২৫টি নিরাপত্তা-বৈশিষ্ট্য সংযোজিত রয়েছে। 
প্রথম স্তরের বৈশিষ্ট্যগুলো খালি চোখে দৃশ্যমান হবে। দ্বিতীয় স্তরের নিরাপত্তা-বৈশিষ্ট্যগুলো দেখার জন্য যন্ত্রের প্রয়োজন হবে। তৃতীয় স্তরের নিরাপত্তা-বৈশিষ্ট্য দেখতে ল্যাবরেটরিতে ফরেনসিক টেস্টের প্রয়োজন হবে। নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে কোনো প্রতিষ্ঠান ব্যক্তির পরিচয়পত্রের তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারবে।
যেসব সেবার ক্ষেত্রে লাগবে: ২২ ধরনের সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র কাজে লাগবে। আয়করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর পাওয়া, শেয়ার আবেদন ও বিও হিসাব খোলা, ড্রাইভিং লাইসেন্স করা ও নবায়ন, ট্রেড লাইসেন্স করা, পাসপোর্ট করা ও নবায়ন, যানবাহন রেজিস্ট্রেশন, চাকরির আবেদন, বিমা স্কিমে অংশগ্রহণ, স্থাবর সম্পত্তি ক্রয়-বিক্রয়, বিয়ে ও তালাক রেজিস্ট্রেশন, ব্যাংক হিসাব খোলা, নির্বাচনে ভোটার শনাক্তকরণ, ব্যাংকঋণ, গ্যাস-পানি-বিদ্যুতের সংযোগ, সরকারি বিভিন্ন ভাতা উত্তোলন, টেলিফোন ও মোবাইলের সংযোগ, সরকারি ভর্তুকি, সাহায্য ও সহায়তা, ই-টিকেটিং, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি, আসামি ও অপরাধী শনাক্তকরণ, বিজনেস আইডেনটিফিকেশন নম্বর পাওয়া ও সিকিউরড ওয়েব লগে ইন করার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর লাগবে। তবে আইনগতভাবে সেবা পাওয়ার ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়ের নম্বর এখনো বাধ্যতামূলক করা হয়নি।
প্রাথমিকভাবে পাচ্ছেন: প্রাথমিকভাবে ঢাকা উত্তর সিটির ১ নম্বর ওয়ার্ড (উত্তরা) এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটির ১৯, ২০ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডের (রমনা থানা) ভোটারদের মধ্যে স্মার্ট কার্ড বিতরণ করা হবে ৩ থেকে ২৬ অক্টোবরের মধ্যে। যেকোনো ব্যক্তি ১০৫ নম্বরে ফোন করে তাঁর স্মার্ট কার্ড বিতরণসংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন।
কমিশন শুরুতে ঢাকার সব ওয়ার্ডে একযোগে কার্ড বিতরণের কাজ শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কমিশন সচিবালয় সূত্র জানায়, প্রস্তুতিমূলক কাজ শেষ করতে না পারায় আপাতত দুই সিটির চারটি এবং কুড়িগ্রামের দাশিয়ারছড়ায় স্মার্ট কার্ড বিতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
স্মার্ট কার্ড সংগ্রহের সময় ব্যক্তিকে বিদ্যমান কাগজের তৈরি কার্ডটি জমা দিতে হবে। কার্ড নেওয়ার সময় ব্যক্তির ১০ আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ স্ক্যান করা হবে।
জানতে চাইলে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন বিভাগের মহাপরিচালক সুলতানুজ্জামান মো. সালেহউদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, ‘কার্ড বিতরণ করতে কী পরিমাণ জনবলের প্রয়োজন হবে, তা আমাদের কাছে পরিষ্কার নয়। সে জন্য প্রাথমিকভাবে ঢাকার চারটি ওয়ার্ড ও কুড়িগ্রামে বিতরণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এখান থেকে ধারণা নিয়ে সারা দেশে জনবল নিয়োগ করে কার্ড বিতরণ করা হবে।’

জিডি করতে পারবেন এখন ঘরে বসে......


জিডি করতে পারবেন এখন ঘরে বসে ই।


ডায়েরি (জিডি) করতে থানায় গিয়ে আবেদনপত্র লেখার দিন শেষ হতে চলেছে। ঘরে বসে অনলাইনে নির্ধারিত ফরম পূরণ করে আপনি নিজেই করতে পারেন সাধারণ ডায়েরি।আপনার দলিল, সার্টিফিকেট, পরিচয়পত্র ইত্যাদি হারানো, চুরি, ছিনতাই সংক্রান্ত তথ্য জানিয়ে বাসায় বসেই নিরাপদে অনলাইনে জিডি করতে পারেন।
শুরুতে শুধু ঢাকা মেট্রোপলিটনের সব থানার আওতায় বসবাসকারীরা এ সুযোগ পাচ্ছেন। পাসপোর্ট, ব্যাংকের চেক বই, সার্টিফিকেটসহ কোনো গুরুত্বপূর্ণ দলিল হারিয়ে গেলে অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি করা যাবে।
এ ছাড়া বখাটে, মাদকসেবী বা অপরাধীদের আড্ডাস্থল বা অন্য কোনো অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কিত অভিযোগ অনলাইনে করার সুযোগ রয়েছে।
যেভাবে জিডি করবেন:
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ওয়েবসাইট

এই ঠিকানায় প্রবেশের পর প্রধান পৃষ্ঠার ব্যানারের নিচেই দেখতে পাবেন Citizen Help Request নামের একটি ট্যাব। এই ট্যাবে ক্লিক করলে চলে আসবে আলাদা একটি পাতা। পাতার শুরুতেই অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি নিয়ে কিছু বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। নিচের অংশে রয়েছে তথ্য দেওয়ার তালিকা। এই তালিকা থেকে আপনি যে ধরনের সাধারণ ডায়েরি করতে চান তা নির্বাচন করুন।
নির্বাচনের মাধ্যমে পরবর্তী পাতায় আপনি পাবেন ডায়েরি করার ফরম। ফরম পূরণের শুরুতে আপনি যে থানায় ডায়েরিটি করবেন তা নির্বাচন করতে হবে। এরপর আপনার নাম, ঠিকানাসহ সংশ্লিষ্ট তথ্যাবলি পূরণ করে Submit বাটনটি ক্লিক করলেই সংশ্লিষ্ট থানায় পৌঁছে যাবে আপনার তথ্য।
এরপর স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি একটি শনাক্তকরণ নম্বর ও থানা থেকে কখন ডায়েরি সংক্রান্ত সত্যায়িত কাগজটি সংগ্রহ করবেন তার সময় জানতে পারবেন। নম্বরটি সংরক্ষণ করুন। কারণ থানা থেকে আপনার সাধারণ ডায়েরির সত্যায়িত কপিটি সংগ্রহ করতে পরে নম্বরটির প্রয়োজন পড়বে।
তথ্য ও পরামর্শ:
অনলাইনে সাধারণ ডায়েরি সংক্রান্ত যেকোনো পরামর্শ ও তথ্যের জন্য bangladesh@police.gov.bd ঠিকানায় মেইল পাঠাতে পারেন। অথবা ফ্যাক্স করতে পারেন ০২-৯৫৫৮৮১৮ নম্বরে।

Tuesday, December 13, 2016

যেভাবে বিনা খরচে ইনকামিং কল আসা বন্ধ করবেনঃ

ইনকামিং কল বন্ধ রাখতে ডায়াল করুন  *35*0000#
ইনকামিং কল চালু করতে ডায়াল করুন #35*0000#
এসএমএস বন্ধ রাখতে:- *35*0000*16#
এসএমএস চালু করতে  #35*0000*16#
এখানে  0000 হচ্ছে পাসওয়ার্ড। এটা গ্রামীণফোনের কমন একটা পাসওয়ার্ড।
অন্য অপারেটরদের জন্য কাস্টমার কেয়ারে যোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে।
একইভাবে আউটগোয়িং কলও বন্ধ রাখা যায়:- বন্ধ করতে  *33*0000#
চালু করতে # 33*0000#

এই পোস্টটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছে---http://www.tunerpata.com